ইসলামী শিক্ষার প্রসারে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের অবদান অবিস্মরণীয় : খন্দকার মুক্তাদির
প্রকাশিত:রবিবার, ০৮ ডিসে ২০২৪ ০৭:১২
সুরমাভিউ:- বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, ইসলামী শিক্ষার প্রসারে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের অবদান অবিস্মরণীয়। শিক্ষা মানব জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। মানুষের জ্ঞান ও চিত্তের উৎকর্ষে, মানব সভ্যতা, সংস্কৃতির বিকাশ, চরিত্র গঠন ও মানবীয় মূল্যবোধের জন্য সর্বোপরি মানব স¤পদ উন্নয়নে শিক্ষা হচ্ছে প্রধান নিয়ামক। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ইসলামীক শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে অপরিসিম ভূমিকা রেখেছেন। ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে শহীদ জিয়ার একটি নিজস্ব চিন্তাভাবনা ও দর্শন ছিলো।
তিনি আরোও বলেন, সকল ধরনের প্রতিযোগিতার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে আমাদের সমাজে। সমাজে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মেধাবী শিক্ষার্থীরা তৈরি হবে। ইসলামীক প্রতিযোগিতার মাধ্যেমে আমাদের সমাজে আলেম-উলামা সৃষ্টি হবে।
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৩৮নং ওয়ার্ডের তেমুখি পয়েন্টে গতকাল আন্তর্জাতিক ক্বেরাত সম্মেলন সংস্থা সিলেটের আয়োজনে ও বিশুদ্ধ কুরআন শিক্ষার প্রতিষ্ঠান মা’হাদুল কুরআন ওয়াস-সুন্নাহ সিলেটের উদ্যোগে ৩য় আন্তর্জাতিক ক্বেরাত সম্মেলনে আমন্ত্রিত অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগর জামায়াতের আমীর ফখরুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শাহ জামাল নুরুল হুদা, এ কে এম তারেক কালাম, আজির উদ্দিন (সাবেক চেয়ারম্যান), শহীদ আহমদ (সাবেক চেয়ারম্যান), সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কাশেম, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান আজিজ, সাংগঠনিক সম্পাদক আকবর আলী।
সম্মেলনে তেলাওয়াত করেন বিশ্ববিখ্যাত ক্বারী শায়খ ঈদি শাবান, তানজানিয়া, শায়খ ড. সালাহ মুহাম্মদ সুলায়মান, মিশর, ক্বারী শায়খ আহমদ হিজা, আফ্রিকা, ক্বারী শায়খ সানাদ আব্দুল হামিদ, মিশর, ক্বারী শায়খ আব্বাস উদ্দীন। সম্মেলনে ইসলামী সংগীত পরিবেশন করেন নাশিদ শিল্পি শালিন আহমদ ও শেখ এনাম সিলেট। এছাড়া সম্মেলনে ইলমুত তাজবিদ ওয়াল ক্বেরাআত কোর্স সম্পন্নকারীদের সনদপত্র ও সম্মাননা পাগড়ী প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেন সংগঠনের সভাপতি শায়খ কাউসারুজ্জামান গণি ও সেক্রেটারি মাওলানা ক্বারী আব্বাস উদ্দীন।-বিজ্ঞপ্তি