বনানী কবরস্থানে শহীদ স্বজনদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর ফুলেল শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:সোমবার, ১৫ আগ ২০২২ ১১:০৮

বনানী কবরস্থানে শহীদ স্বজনদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর ফুলেল শ্রদ্ধা

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বনানী কবরস্থানে জাতির পিতার পরিবারের সদস্য ও অন্য শহিদদের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী ফুলের পাঁপড়ি ছিটিয়ে শ্রদ্ধা শহীদ স্বজনদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

সোমবার সকাল ৭টা ২০ মিনিটে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

 

পুষ্পস্তবক ও ফুলের পাঁপড়ি ছিটানোর পর ফাতেহাপাঠ ও মোনাজাত করেন তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, দীপু মনি, ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসন, শফিকুল ইসলাম চৌধুরী নাদেল, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সদস্যরা।

 

ঘাতকরা শুধু জাতির পিতাকেই হত্যা করেনি, তার সহধর্মিণী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিব, তিন ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, ১০ বছরের শিশুপুত্র শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, একমাত্র সহোদর বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আবু নাসের, কৃষকনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, যুবনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মণি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি, বেবী সেরনিয়াবাত, আরিফ সেরনিয়াবাত, সাংবাদিক শহীদ সেরনিয়াবাত, সুকান্ত বাবু, আব্দুল নঈম খান রিন্টুসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হত্যা করা হয়।